Tuesday, May 18, 2021

স্পন্সরশিপ প্রপোজাল→


আসসালামু আলাইকুম,
evaly কে মাত্র ১ লক্ষ টাকায় লাইফ একাডেমির সকল প্রজেক্টের বাৎসরিক স্পন্সরশিপ গ্রহণের প্রস্তাব করছি।
আপনারা এই প্রস্তাবে সম্মত হলে এক বছর আমরা আমাদের সকল সেবামূলক অনলাইন প্রকাশনা এবং ই-বুক প্রকাশনাগুলোতে evaly এর বিজ্ঞাপন দেখাবো।
আমাদের লাইফ একাডেমি একটি স্বপ্নের প্রতিষ্ঠান। এটিতে বিভিন্ন প্রজেক্ট আছে যার মধ্যে কিছু প্রজেক্ট প্রতিষ্ঠিত হয়েছে এবং কিছু প্রজেক্টের কাজ চলছে।

প্রতিষ্ঠিত প্রজেক্টগুলো হলো:—
• ঢাবি খ ইউনিট ভর্তি প্রস্তুতি প্রকল্প (অনলাইনে মানবিকের বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি প্রস্তুতি প্রকল্প)।
• চতরাপিডিয়া (অনলাইন ও অ্যাপসভিত্তিক লোকাল কমিউনিকেশন মিডিয়া)।
• টাইম পাবলিকেশন্স (অনলাইনভিত্তিক ই-বুক প্রকাশনী)।
এছাড়াও আছে পারসোনাল কনটেন্ট মেকিং (সোশ্যাল মিডিয়া কনটেন্ট)।
এছাড়াও,
BRUR Power, Freshers' Jobs BD এবং BD Offers প্রজেক্ট তৈরির কাজ চলছে।

আমরা যেভাবে কাজ করি—
আমরা মূলত আমাদের বিভিন্ন প্রজেক্টের অ্যাপস এবং ই-বুক সাপ্লাই দিয়ে থাকি। অ্যাপসগুলো ওয়েবপেজ ভিত্তিক ওয়েব অ্যাপস হয়ে থাকে এবং ই-বুকগুলো পিডিএফ ই-বুক হয়ে থাকে।
বৈশ্বিক পরিস্থিতির কারণে অন্যান্য বছরের তুলনায় এবছর সাড়া অনেক কম হলেও আমাদের লেখা 'DU Kha প্রিপারেশন হ্যাকস' বইটি ৫০০+ স্টুডেন্ট পড়েছে।
আমাদের 'A Handbook on English Grammar', 'গিভ অ্যান্ড টেক', 'আই ডোন্ট কেয়ার', 'লাইফ হ্যাকস', 'স্বপ্ন, ভালোবাসা ও বাস্তবতা', 'Strategical Knowledge' বইগুলো প্রকাশের পূর্বেই এসব পড়ার জন্য পাঠকগণ আগ্রহ নিয়ে আছে। আমরা এসব বইয়ে 'কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স' এর মতো করে স্পন্সর গ্রহণকারী প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিবো।

গুগলে আমাদের প্রজেক্টগুলোর নাম সার্চ করলেই আপনারা আমাদের প্রজেক্টগুলো দেখতে পাবেন।
আমরা মূলত আমাদের প্রজেক্টের কনটেন্ট মেকিং সিস্টেমের পারফরমেন্স বৃদ্ধির জন্য কিছু ডিভাইস কিনবো বলে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের নিকট স্পন্সর আহবান করে বার্তা পাঠাচ্ছি।

সংযুক্তি—
• 'ঢাবি খ ইউনিট ভর্তি প্রস্তুতি প্রকল্প' প্রজেক্টটি অনলাইনে দেখতে এখানে—ক্লিক—করুন
• 'চতরাপিডিয়া' প্রজেক্টটি অনলাইনে দেখতে এখানে—ক্লিক—করুন
• 'টাইম পাবলিকেশন্স' প্রজেক্টটি অনলাইনে দেখতে এখানে—ক্লিক—করুন
• Freshers' Jobs BD এর অংশ BCS Preparation Program প্রজেক্টটি অনলাইনে দেখতে এখানে—ক্লিক—করুন

আমাদের সকল প্রজেক্টের স্পন্সরশিপ নিতে কিংবা প্রতিষ্ঠিত প্রজেক্টগুলোর স্পন্সরশিপ নিতে কিংবা আমাদের সাথে যেকোনো ধরণের মার্কেটিং ডিল করতে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।

নিবেদক—
মেহেদী হাসান,
উদ্যোক্তা, লাইফ একাডেমি।
প্রতিষ্ঠাতা, ঢাবি খ ইউনিট ভর্তি প্রস্তুতি প্রকল্প।
ফাউন্ডার অ্যান্ড সিইও, চতরাপিডিয়া।
প্রকাশক, টাইম পাবলিকেশন্স।
লেখক, DU Kha প্রিপারেশন হ্যাকস।
ফোন : 01746315639 / 01743778778
Facebook : facebook.com/mahadihasan24
ই-মেইল : lifeacademy.ac.bd@gmail.com

ধন্যবাদ | ভালো থাকুন

Wednesday, September 23, 2020

DUKUAPP এর প্রসপেক্টাস | প্রিন্ট ভার্সন→


প্রসপেক্টাস— ২০২০-২১ সেশন

এইবার যারা এইচএসসি পরীক্ষা দিবে তারা এই বন্ধের মধ্যে এইচএসসি'র পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তির প্রস্তুতিও নিয়ে নাও; কারণ এবার আর এইচএসসি পরীক্ষার পর বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি প্রস্তুতির জন্য পূর্বের মতো সময় পাবে না। এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ হওয়ামাত্র ভার্সিটিগুলো ভর্তি পরীক্ষার আবেদন গ্রহণ শুরু করবে।

এই সময়ে যারা বাড়িতে নিজে নিজে পড়াশুনা করে প্রস্তুতি নিতে চাও তারা সংগ্রহ করো "DU Kha প্রিপারেশন হ্যাকস" বইটি। ঢাবি "খ" ইউনিটে চান্স পেতে হলে কী কী করতে হবে, কীভাবে করতে হবে, কী কী করা যাবে না, কী কী পড়তে হবে, কীভাবে পড়তে হবে, কোথা থেকে/ কোন কোন উৎস থেকে পড়তে হবে, কী কী কৌশল প্রয়োগ করতে হবে, কোন কোন বিষয়ে সচেতন থাকতে হবে, কী কী টেক আউট করতে হবে ইত্যাদি সবকিছু ব্যাখ্যা করা আছে এই বইয়ে।
এককথায় বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি সংক্রান্ত তোমার মনে যত রকমের প্রশ্ন আছে তার সব উত্তর পাবে এই বইটিতে।

DU Kha প্রিপারেশন হ্যাকস— তথ্য, পরামর্শ ও মডেল টেস্ট এই তিন মিলে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষার্থীদের জন্য একটি অনন্য বই।

♦ বইটির অনন্য বৈশিষ্ট্যসমূহ—
• বইটি একজন বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষার্থীকে ভর্তি প্রস্তুতি সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা দিবে।
• এতে দেওয়া অনন্য পরামর্শগুলো একজন পরীক্ষার্থীকে ভর্তি পরীক্ষার কৌশলগুলোতে পারদর্শী করে তুলবে।
• এতে দেওয়া উপলব্ধিমূলক মডেল টেস্টগুলো ভর্তি পরীক্ষার্থীকে নিজের ভুলত্রুটিগুলো শুধরে নিয়ে নিজেকে পারফেক্ট করে প্রস্তুত করতে সহায়ক হবে।
• ভর্তি পরীক্ষার জন্য স্মার্টলি পড়াশুনা করতে ও আনপ্রডাকটিভ বিষয়গুলো পড়া হতে বিরত রেখে সময়ের পরিপূর্ণ সদ্ব্যবহার করতে শেখাবে।
• বইটি একজন ভর্তি পরীক্ষার্থীর মানসিক শক্তি উন্নত করতে সহায়ক হবে।
• ভর্তি পরীক্ষার সময় সম্ভাব্য অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনাসমূহ থেকে নিরাপদ থেকে স্বপ্ন পূরণের পথে সহায়ক হবে।

বইটির পিডিএফ কপি ডাউনলোড করতে ভিজিট করো→ bookdeskbd.blogspot.com কিংবা ফেসবুকে "ঢাবি খ প্রস্তুতি" লিখে  সার্চ দিলে ঢাবি "খ" ইউনিট ভর্তি প্রস্তুতি প্রকল্প নামে যে ফেসবুক পেজটি পাবে সেই পেজটিতে গেলে সেখানে বইটি ডাউনলোড করার লিংক পাবে।

এছাড়াও রয়েছে আমাদের অনলাইন টিচিং এর জন্য অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ। এই অ্যাপটি ও বইটি হলেই কোচিংয়ে যা যা পাওয়া যায় তার সব পাওয়া যাবে— মডেল টেস্ট, পরামর্শ, ইত্যাদি ইত্যাদি সবকিছু।

এখন আমি বর্ণনা করবো কীভাবে মানবিকের শিক্ষার্থীরা একটি অ্যাপ ব্যবহার করে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তির প্রস্তুতি নিবে।
আসলে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি প্রস্তুতি একটি ব্যাপক বিষয়। এ বিষয়ে তোমরা এই অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপটি ব্যবহার করলে কাজটি সবচেয়ে সহজ হবে। একথা শুনে হয়তো ভাবতে পারো অ্যাপ দিয়ে কী হবে?
হ্যা তা ঠিক; গুগলের প্লে-স্টোরে ঢাবি "খ" এর যেসব অ্যাপস পাওয়া যায় সেগুলো হলো মাছ ধরার টোপের মতো। সেগুলোতে শুধু বিগত বছরের প্রশ্ন ও মডেল টেস্ট আছে; এর বেশি আরকিছু নেই। তবে বাংলাদেশে ঢাবি "খ" এর জন্য মাত্র একটি অ্যাপ আছে যেটাতে সবকিছু পাবে। এটির নাম DU Kha Preparation / ঢাবি খ প্রস্তুতি। আর এটি গুগলের প্লে-স্টোরে পাবে না। এটি ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করতে হবে।

এই অ্যাপটিতে Syllabus, Office, Classroom, Library, Tests, Noticeboard ও Help — এই সাতটি অপশন আছে।
Syllabus এর ভিতরে ঢাবি "খ" প্রস্তুতির জন্য কী কী পড়তে হবে ও কোথা থেকে পড়তে হবে, কী কী ভুল করা যাবে না, কোন কোন বই পড়তে হবে এবং অধ্যয়ন বিষয়ক পরামর্শ আছে।
Office অপশনে এই প্রজেক্টের অফিসিয়াল তথ্যগুলো যে ফেসবুক পেজে পোস্ট করা হয় সেই ফেসবুক পেজের লিংক দেওয়া আছে।
Classroom অপশনে আমাদের অনলাইন ক্লাস নেওয়ার একটি প্লাটফর্ম তৈরির প্রচেষ্টা চলছে এবং সেই প্লাটফর্মে কীভাবে সংযুক্ত হতে হবে Classroom অপশনে তা বলা আছে।
Library অপশনে গেলে তুমি বাংলা, ইংরেজি, সাধারণ জ্ঞান ইত্যাদি বিষয়ের নোটবুক, বিভিন্ন বইয়ের ডাইজেস্ট, সাম্প্রতিক তথ্যব্যাংক, নিউজপেপার ডাইজেস্ট, ভর্তি তথ্যব্যাংক এবং পরামর্শ বই পাবে। ভর্তি  তথ্যব্যাংকে ঢাবি "খ" প্রস্তুতির তথ্য পাওয়া যাবে; এটি হলো ঢাবি 'খ' ভর্তির আপডেট তথ্যের নিউজফিড। এটিতে গত বছরের ভর্তির সার্কুলারও পাওয়া যাবে এবং সার্কুলারে গত বছরের ঢাবি 'খ' ভর্তির যোগ্যতা, পরীক্ষার মানবণ্টন, পরীক্ষা পদ্ধতি ইত্যাদি এ-টু-জেড জানতে পারবে। আর পরামর্শ বই তে ভর্তি পরীক্ষায় যতো প্রকারের সতর্কতা ও সচেতনতা অবলম্বন করতে হয় তার সবকিছু এই পরামর্শ বইয়ে পাবে। এছাড়াও এই লাইব্রেরি অপশনে লেকচার শিট ডাউনলোডের লিংক পাবে।
Tests অপশনে গিয়ে তোমরা এই প্রজেক্টের মডেল টেস্টগুলো দিতে পারবে। মডেল টেস্টগুলো উত্তরমালাসহ পাবে। টেস্ট দেওয়ার পর উত্তরমালা হতে মিল করে দেখে নিজের অগ্রগতি মূল্যায়ন করতে পারবে।
Noticeboard অপশনে আমরা আমাদের প্রজেক্টের পক্ষ থেকে কখন কোন পরিকল্পনা করছি, কোন পদক্ষেপ হাতে নিচ্ছি সেসব তথ্য Noticeboard অপশনে পাবে।
এবং Help অপশনে এতোকিছুর পরেও যদি কারো কোনো বিষয় জানার থাকে এবং কোনো হেল্প প্রয়োজন হয় তাহলে এই হেল্প অপশন থেকে তোমরা সেই হেল্প পাবে।

এতোকিছু অন্য কোনো অ্যাপসেই নাই। একমাত্র আমরাই দিচ্ছি এতো বেশি সেবা। তাই এখনই অ্যাপটি ইনস্টল করে অ্যাপটির এ-টু-জেড দেখে নাও এবং প্রতিযোগিতার বিশ্বে নিজেকে এগিয়ে রাখো।
অ্যাপটি ডাউনলোড করতে ভিজিট করো→ dukuapp.blogspot.com এই লিংকটি কিংবা ফেসবুকে "ঢাবি খ প্রস্তুতি" লিখে  সার্চ দিলে ঢাবি "খ" ইউনিট ভর্তি প্রস্তুতি প্রকল্প নামে যে ফেসবুক পেজটি পাবে সেই পেজটিতে গেলেও সেখানে অ্যাপটি ডাউনলোড করার লিংক পাবে।

আর, অ্যাপটি ডাউনলোড করতে না পারলে কিংবা ডাউনলোড করার পর অ্যাপটি ফোনে সাপোর্ট না করলে তার বিকল্প হিসেবে তুমি কোন পদ্ধতি অবলম্বন করবে তা আমাদের বইটিতে এবং DUKUAPP Noticeboard এ লেখা আছে।

এখন বলতে হয় মডেল টেস্ট এর গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা বিষয়ে। আমাদের মডেল টেস্টগুলো ক্যামাট (CAMAT) নামে পরিচিত। ক্যামাট হলো "Comprehensive Alternative Model Admission Test (CAMAT)" অর্থাৎ, উপলব্ধিমূলক বিকল্প ছায়া ভর্তি পরীক্ষা।
এখন প্রশ্ন হলো— এই উপলব্ধিমূলক পরীক্ষা কেনো দিতে হবে?

"ঢাবি" তে ভর্তি পরীক্ষার সুযোগ এখন মাত্র ১ বার। এর পূর্বে যখন সেকেন্ড টাইম চালু ছিল তখন দেখা যেতো বেশিরভাগ ছাত্র-ছাত্রীই সেকেন্ড টাইম থেকে চাঞ্চ পেতো। কারণ অধিকাংশ বাঙালির স্বভাব হলো ঠেকে শেখা; কিন্তু একবার ঠেকে শিখে দ্বিতীয়বার পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ তো নাই। তাহলে কী হবে?

এক্ষেত্রে CAMAT তোমার সেই ঠেকে শেখার অভিজ্ঞতা সম্পন্ন করবে।
ক্যামাট দিলেই তুমি বুঝতে পারবে কোথায় তোমার ভুল হচ্ছে, কোথায় তোমার ঘাটতি আছে। তুমি তোমার সেই ভুলগুলো চিহ্নিত করে সেসব শোধরানোর ব্যবস্থা নিতে পারবে।

ক্যামাট কীভাবে দিতে হয় তা আমাদের বইটি পড়লে জানতে পারবে, আর পরীক্ষা না দিয়ে বরং উত্তর দেখে দেখে ক্যামাট এর প্রশ্ন নিয়ে পড়াশুনা করবে না, এটি ভুল কাজ। এর ফলে ক্যামাট এর যে Benefit সেটা তুমি পাবে না। তোমার ভুল ভুলই থেকে যাবে, শোধরাতে পারবে না। এভাবে পড়ে তুমি হয়তো সবগুলো টেস্ট এর প্রশ্ন থেকে কয়েকটা প্রশ্ন কমন পাবে। কিন্তু এতে ক্যামাট এর উদ্দেশ্য বাস্তবায়িত হবে না। তুমি ইংরেজি বেশি সময় দেখতে গিয়ে বাংলা ও সাধারণ জ্ঞান এর সময় খেয়ে ফেলছো কি না, কিংবা ইংরেজি কঠিন মনে করে প্রথমে বাংলা ও সাধারণ জ্ঞান দিতে গিয়ে কোনো ফনফিউজিং প্রশ্ন নিয়ে ভেবে ভেবে সময় পার করে ইংরেজির সময় খেয়ে ফেলছো কি না ইত্যাদি ইত্যাদি ভুল করছো কি না তা ক্যামাট না দিলে বুঝতে পারবে না। অতএব, যারা এখনও ক্যামাট দেওনি বইটি পড়ে এর পদ্ধতি জেনে নিয়ে ক্যামাট দাও।

আর ক্যামাট এর MCQ Answer Sheet ডাউনলোড করতে ভিজিট করো→ dukuapp-camat.blogspot.com এই লিংকটি।

♦ যেসব কারণে আমাদের মডেল টেস্ট সবার সেরা—
পরিপূর্ণতা, গুণগত মান, পদ্ধতি, সহজলভ্যতা ও বিভিন্ন কারণে আমাদের মডেল টেস্ট সবার সেরা। নিম্নে আমাদের মডেল টেস্ট সবার সেরা হওয়ার কারণসমূহ তুলে ধরা হলো—
→ আমাদের মডেল টেস্ট বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষার অনুরূপ পূর্ণাঙ্গ মডেল টেস্ট, এটি কোনো আংশিক মডেল টেস্ট নয়; আর শুধুমাত্র পূর্ণাঙ্গ মডেল টেস্ট এর মাধ্যমেই নিজের অবস্থা উপলব্ধি করা সম্ভব এবং নিজের ভুলত্রুটিগুলো শুধরে নেওয়া সম্ভব যা আমাদের মডেল টেস্টে আছে।
→ আমাদের মডেল টেস্ট হলো মানসম্মত প্রশ্নে নেওয়া মডেল টেস্ট। বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্ন যেমন বৈচিত্র্যময় ধাঁচের তথা সুষম প্রশ্ন হয়ে থাকে, সেখানে সব ধরণের আইটেমের প্রশ্ন নিয়ে প্রশ্নপত্র তৈরি করে পরীক্ষা নেওয়া হয় আমরাও সেইরূপ সুষম প্রশ্নে মানসম্মত মডেল টেস্ট নিয়ে থাকি; আর অন্যান্য যেসব প্রকাশনী কিংবা প্রতিষ্ঠান মডেল টেস্ট নেয় তারা শুধু প্রশ্নের সংখ্যা মিল করতে যে কয়টা প্রশ্ন দিতে হয় বই থেকে এলোপাথাড়িভাবে সেই কয়টা প্রশ্ন দিয়ে প্রশ্নের সংখ্যা মিল করে মডেল টেস্ট নেয়, ফলে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষায় যেমন সব ধরণের আইটেম থেকেই প্রশ্ন থাকে এসব মডেল টেস্টে সেরূপ সুষম প্রশ্ন থাকে না। একমাত্র আমরাই বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষার মতো মানসম্মত প্রশ্নে মডেল টেস্ট নিয়ে থাকি। সেদিক থেকে অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের মডেল টেস্ট গুণগত মানের দিক দিয়ে আমাদের মডেল টেস্টের ধারেকাছেও নেই।
→ আমাদের মডেল টেস্ট নেওয়ার পদ্ধতি উন্নতমানের; অন্যান্য বইয়ে শুধু প্রশ্নপত্র ও উত্তরমালা থাকে, সেখানে টিকচিহ্ন দিয়ে মডেল টেস্ট দিতে হয় যা বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষার স্ট্যান্ডার্ড ফলো করে না। এতে করে রিয়েল ভর্তি পরীক্ষার বৃত্ত ভরাটের টাইম ম্যানেজমেন্ট উপলব্ধি করা সম্ভব হয় না, ফলে এ বিষয়ে দক্ষতার উন্নতি করা সম্ভব হয় না এবং আলাদা এমসিকিউ উত্তরপত্রে উত্তর করতে গিয়ে যেসব ভুলত্রুটি ঘটে থাকে সেসবও শুধরে নেওয়া সম্ভব হয় না। তাই আমরা রিয়েল ভর্তি পরীক্ষার মতো আলাদা এমসিকিউ উত্তরপত্রে বৃত্ত ভরাট পদ্ধতিতে মডেল টেস্ট নিয়ে থাকি।
→ আমাদের মডেল টেস্ট দেওয়ার জন্য কোচিংয়ে গিয়ে যাতায়াতের সময় ব্যয় করতে হয় না, বই ও অনলাইন থেকে প্রশ্নপত্র নিয়ে ঘরে বসেই মডেল টেস্ট দেওয়া যায় এবং সেখানেই উত্তরমালা পাওয়া যায়।
সর্বোপরি আমাদের মডেল টেস্ট আপডেট তথ্যের প্রশ্ন সমৃদ্ধ। ফলে আপডেটেড প্রশ্ন থেকে সহজেই নিজের প্রকৃত অবস্থা উপলব্ধি করা সম্ভব ও তদানুযায়ী নিজের অবস্থার উন্নয়ন করা সম্ভব।

সুতরাং, আমাদের মডেল টেস্ট মিস করবে না।

Thanks | ধন্যবাদ

DU Kha Unit Admission Preparation Program (DUKUAPP)
"বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তির প্রাইভেট প্রোগ্রাম"
(বিএ/ বিএসএস)
A Project by
Md. Mahadi Hasan
Phone: 01746315639

হেল্পলাইন: 01746315639 , 01743778788 এবং 01772987545 ; এগুলোর কোনো একটি সাময়িক সময়ের জন্য বন্ধ থাকতে পারে, তাই সবকটি ট্রাই করলে কোনো একটি চালু পাবেই।

ঘরে থাকুন, নিরাপদ থাকুন | অ্যাডভান্সড প্রস্তুতি নিন
DUKUAPP | তোমার স্বপ্ন পূরণে

Wednesday, October 9, 2019

৭ দিনের ইংলিশ কোর্স!


৭ দিনের ইংলিশ কোর্সে শিখুন Tense, Voice, Narration, Capital Letter & Punctuation!

• ভেন্যু: আমার বাড়ি (কাংগুর পাড়া)।
• কোর্স ফি: ৩০০ টাকা।
• প্রতিটি ক্লাসের ডিউরেশন: ১ ঘণ্টা ৩০ মিনিট।
• সময়: বিকেল বেলা।
• পেমেন্ট সিস্টেম: মিড টাইম পেইডিং।
• ক্যাপাসিটিভ: ১০ জনের বেশি পড়ার সুযোগ পাবেনা।

Note: এসব টপিক আমার কাছে একবার পড়লে লাইফে আর পড়তে হবে না। আর হোয়াইট বোর্ড সুবিধা আছে।

যোগাযোগ:
ফোন: ০১৭৪৬-৩১৫৬৩৯
ধন্যবাদ।

Friday, September 27, 2019

বেরোবির সেশনজট ও আমার অভিমান (১৪ জানুয়ারি ২০১৫ তে লেখা)!


এর আগেও আশার বাণী শুনেছিলাম, জানিনা এবার কি হবে? বেরোবি'র সেশনজট নিয়ে প্রবন্ধ লিখলে যেমন হবে! (ভূমিকার সঙে উপসংহারের মিল থাকবে না) অতীব দুঃখ ও অভিমানের সাথে লিখছি, বেয়াদবীর জন্য অগ্রিম ক্ষমা চাচ্ছি।

প্রশ্ন: বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সেশন জটের উপাদানসমূহ বিশ্লেষণ করো। এর প্রভাব কি হতে পারে? তুমি কি মনে করো এই জট নিরসন সম্ভব?

উত্তর: ভূমিকা: বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি বিশেষ অতিথি হলো সেশনজট। এই জট আমাদের নিত্যসঙ্গী বন্ধু এবং প্রেম, ডেটিং, বিশ্রাম এর সুবর্ণ ব্যবস্থা। এই জট ছাত্রজীবনকে দীর্ঘায়িত করে, পরীক্ষা পিছিয়ে যায়; ফলে জীবনে সুখী হওয়া যায় "ছাত্রজীবন সুখের জীবন যদি না থাকে পরীক্ষা"। নিম্নে যে সকল উপাদান এই সুখ বয়ে আনতে অবদান রাখে তা বিশ্লেষণ করা হলো।

উপাদানসমূহ: প্রধানত চার ধরনের উপাদান এই কাজে বিশেষ অবদান রাখে, যথা:
১. স্থায়ী/ নির্ধারিত সেশনজট
২. রাষ্ট্রীয় আর্শীবাদিত সেশনজট
৩. বোনাস সেশনজট
৪. দূর্ঘটনামূলক সেশনজট।

নিম্নে উপাদানসমূহ বিস্তারিত আলোচনা করা হলো:
১. স্থায়ী সেশনজট: UGC এর বরাদ্দ মোতাবেক বেরোবি'তে প্রতিটি বিভাগে প্রতি বছর যে পরিমাণ শিক্ষক নিয়োগ হয়, যে পরিমাণ শিক্ষক অন্যত্র চলে যার এবং প্রতি বছর একটি করে নতুন Batch এলে যতটি নতুন কোর্স বিভাগের কার্যক্রমে যুক্ত হয় তার বিশ্লেষণ করে পরিসংখ্যান করলে দেখা যাবে এই সেশনজট যা নির্ধারিত/ বিদ্যমান অর্থাৎ '৬ মাসের সেমিস্টার ১ বছরে আর দুই বছরে ১ ইয়ার' তা তো অব্যাহত থাকবেই বরং প্রতিবছর এই হিসাবের সঙে ৫-১০% এক্সট্রা জট যুক্ত হবে যা কোনভাবেই সমাধান সম্ভব নয় যদি বিশেষ ব্যবস্থা হিসেবে কিছু পদক্ষেপ রাষ্ট্র/ সরকারের পক্ষ থেকে গ্রহণ করা না হয়।

২. রাষ্ট্রীয় আর্শীবাদিত সেশনজট: হরতাল, অবরোধ হলেই বেরোবি'তে ক্লাস পরীক্ষা স্থগিত থাকে। এটা বছরের একটা বিশেষ অংশ জুড়ে পরীক্ষা পেছাতে কাজ করে। যা বেরোবি'র সেশনজটে বিশেষ অবদান রাখে। গত এক বছরে এই খাত ২০-৩০% সেশনজট উপহার দিয়েছে।

৩. বোনাস সেশনজট: বিশ্ববিদ্যালয়ের অভ্যন্তরে অন্তকোন্দল ও নিত্য নিত্য ছোট খাটো গন্ডগোলের কারনেও ক্লাস, পরীক্ষা স্থগিত থাকে। উল্লেখ্য, গন্ডগোল ছাড়া বেরোবি'তে একটি মাসও পার হয় না। এটা এতটাই ফলপ্রসূ যে এক শিফটের অন্তকোন্দল ছাত্রজীবনকে ১-৩ মাস পিছিয়ে দিতে পারে।

৪. দূর্ঘটনামূলক সেশনজট: বেরোবি'তে একে তো শিক্ষক সংকট এবং শিক্ষকদের উপর প্রচণ্ড দায়িত্বের চাপ, এই অবস্থায় একজন শিক্ষক অসুস্থ বা অনিবার্য কারণবসত তার কাজের ভার সময়মত সম্পন্ন করতে না পারলে তা সমাধানের আর কোন বিকল্প পথ থাকে না কারণ এখানে কেউ এটুকু ফ্রি সময় পায়না যে অন্যকে সাহায্য করবে। ফলে একটি দূর্ঘটনামূলক উপাদান সেশনজটে অবদান রাখে।

এসবের প্রভাব: এতসব কারণে এবং এসবের সমন্বিত প্রভাবে বেরোবি'র সেশনজট দিন দিন চক্রবৃদ্ধিহারে বেড়ে চলেছে। সেশন জটের ফলস্বরূপ মধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্ত পরিবার থেকে আসা সন্তানরা হতাশ হয়ে পড়েছেন এবং সিদ্ধান্ত নিতে পারছেন না যে পড়াশুনা চালাবেন নাকি বাদ দিবেন, কারণ ছাত্রজীবন এখানে আনলিমিটেড, ৪ বছরের অনার্স যা হিসাবের কিন্তু তা শেষ করতে ৯-১১ বছর বা তার বেশি সময় লাগতে পারে; অনুমান করাও সম্ভব নয় কত সময় লাগতে পারে! সরকারী চাকুরিতে যোগদানের বয়সই শেষ হয়ে যাবে তবুও পড়াশুনা শেষ হবে না।

ফলে যারা জীবনে সফল হতে চায় তারা জীবনে ব্যর্থ, যারা সত্যিকারে প্রেম করে তারা প্রেমে ব্যর্থ, সকল শিক্ষার্থী উদ্বিগ্ন এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের সাফল্যের আকাশ মেঘাচ্ছন্ন। ছোটবেলা 'সময়ের মূল্য' রচনাতে পড়েছি 'যারা সময়ের অপচয় করে করে তারা জীবনে উন্নতি করতে পারে না' এটি পড়া এখন মূল্যহীন হয়ে পড়েছে। 'ইচ্ছা থাকলে উপায় হয়' এটিও এখানে ভুল।

জট নিরসন সম্ভব কি না: 'যদি' কোনো বিশেষ পদক্ষেপ নেওয়া না হয় এবং এই ভাবেই সব চলতে থাকে তবে জট নিরসন দূরে থাক জট আরও বাড়তে থাকবে এবং ডিজিটাল আদুভাই হতে হবে। বেরোবি'র অবস্থাই প্যারালাইজড হওয়া ব্যাক্তির মতো; এই অবস্থা থেকে সুস্থ হয়ে উঠে দাঁড়ানোর সম্ভাবনা ও আশা খুব ক্ষীণ।

উপসংহার: আমরা চাই সুন্দর শিক্ষাঙ্গন ও শিক্ষা ব্যবস্থা। তাই উত্তরবঙের শিক্ষার সমস্যা দূরীকরনের স্বার্থে এবং বেরোবি'র ছাত্রদের ভবিষ্যৎ বিবেচনা করে রাষ্ট্র, সরকার, UGC, বেরোবি প্রশাসন, শিক্ষক সমিতি, শিক্ষক, ছাত্র সবাইকে আন্তরিক হতে হবে। আমরা চাই বেরোবি সুন্দর হোক।

Sunday, September 22, 2019

কোনো কিছু না জেনেই কিংবা ১০% জেনেই কমেন্ট করা লোকদের এড়িয়ে চলুন


বাঙালিরা কোনো জিনিসের ১০% জেনেই তাতে কমেন্ট করে (অনেকটা সেই কয়েক অন্ধের হাতি দেখার অভিজ্ঞতার মতো), বাকি ৯০% মূল্যায়ন করার দরকার তাদের হয় না।

একবার আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি মডেল গানের শ্যুটিং টিম এলো। তখন ডিরেক্টর নায়িকাকে দেখাচ্ছিল কীভাবে ওড়নাটা প্যাঁচাবে ও তা আলগা করে দোলাতে হবে। দূরে থেকে কিছু ছেলেমেয়ে এটা দেখে বলতে লাগলো, 'দেখ দেখ একটা ছেলে কী করছে! এ পাগল কোথা থেকে এলো?'
তার মানে সেখানে কী ঘটছে তা ৯০% জানার দরকার নাই, বাহির থেকে ১০% জেনেই মন্তব্য করা যায়।
বাস্তব জীবনেও আমরা মানুষের বিভিন্ন বিষয়ে এভাবেই মন্তব্য করে থাকি। যেটা আমার লাইফে আমি বহুবার ফেস করেছি।

২০/০৯/২০১৯ তে প্রথম আলোর চিঠিপত্র বিভাগে আমার একটি লেখা প্রকাশিত হয়। পত্রিকার পাতায় সেই কলামে স্থান স্বল্পতার কারণে সম্পাদক মূল লেখাটির শিরোনামের প্রথম শব্দটি এবং লেখাটির শেষের দুইটি বাক্য বাদ দিয়ে দেয়। শিরোনাম ছিল "পরিচ্ছন্ন পরিবেশ আইন চাই" তারা ছাপায় "পরিবেশ আইন চাই"; আর শেষের দুইটি বাক্য ছিল— "যে প্রজন্ম ময়লা দেখে দেখে ও দুর্গন্ধ শুঁকে বড় হয় তারা পরিচ্ছন্নতাবোধ শিখবে কী করে? তারা বড় স্বপ্ন দেখবে কী করে?"।

আমি এটা নিয়ে ফেসবুকে একটি পোস্ট দিলে আমার বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন ছাত্র কমেন্টে বলে বসে যে আমার লেখার হেডলাইনে নাকি ভুল ছিল এবং লেখাতেও ভুল ছিল তাই সম্পাদক এই কাজ করেছে।

বিভিন্ন উন্নত দেশে "Clean Environmental Act" আছে। তাহলে তারই বাংলা "পরিচ্ছন্ন পরিবেশ আইন"— এটি ভুল কোথায়?
আর শেষের দুইটি বাক্য কি অবান্তর?
বাংলাদেশে "পরিবেশ আইন" আছে; তবে তার আওতায় বনভূমি সংরক্ষণ, নদী, খাল, জলাধার ইত্যাদি সংরক্ষণের বিষয়টি প্রাধান্য পেয়েছে, পরিচ্ছন্নতার বিষয়টি তেমনভাবে নেই। তাই পরিচ্ছন্নতার বিষয়ে আইন ও প্রয়োগ থাকতে হবে।

আমার কোনো লেখা পোস্ট করা কিংবা কোথাও পাঠানোর আগে প্রতিটি বানান চেক করা হয়, প্রতিটি দাঁড়ি-কমা-সেমিকোলন ইত্যাদি চেক করা হয়। সার্থক বাক্যের যে তিনটি গুণ আকাঙ্ক্ষা, আসত্তি ও যোগ্যতা তা চেক করা হয়। অধিকন্তু বাক্যের শব্দগুলোর সৌন্দর্য চেক করা হয়।

তাই দেখবে কিছু লোক আছে যারা তোমার দক্ষতা ও Intellectuality এর ধারের কাছেও নাই তারাও তোমার কাজ সম্পর্কে না জেনেই না বুঝেই বেফাঁস মন্তব্য করে বসবে। তাদের সাথে তর্ক করে সময় খোয়ায়ে কাজ নাই।
So, don't care them.

Friday, September 20, 2019

পরিচ্ছন্ন পরিবেশ আইন চাই!

প্রাপ্তিতে অপ্রাপ্তি!
"প্রথম আলো" প্রায়ই আমার সাথে এই কাজ করে। মূল লেখা কেটে ছিঁড়ে ক্ষতবিক্ষত করে তারপর প্রকাশ করে।
আজকে প্রকাশিত এই লেখার মূল লেখাটি ছিল→

পরিচ্ছন্ন পরিবেশ আইন চাই!

বাংলাদেশ সরকার যেসব উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে সেসবের সর্বোচ্চ সুফল পাওয়ার জন্য দেশে উন্নত বিশ্বের মতো একটি পরিচ্ছন্ন পরিবেশ আইন ও তার যথাযথ প্রয়োগ চাই। উন্নত যোগাযোগের জন্য ফ্লাইওভার হয়েছে কিন্তু দেখা যায় তার নিচতলা ময়লার স্তুপ ও মশামাছির অভয়ারণ্য হয়ে উঠে। এসব নিয়ন্ত্রণে পরিচ্ছন্ন পরিবেশ আইনের বিকল্প নেই। এছাড়াও এই আইনের আওতায় পলিথিন ও পলিথিনজাত ওয়ানটাইম প্লেট-গ্লাস নিয়ন্ত্রণ ও নির্মূল করা প্রয়োজন। অধিকন্তু কারো স্থাপনার দেয়ালে পোস্টার লাগানো হলে এর বিরুদ্ধে ভুক্তভোগীকে মামলা করার সুযোগ দেওয়ার জন্য এই আইনে ধারা থাকা উচিৎ। আমরা চাই একটি পরিচ্ছন্ন বাংলাদেশ। যে প্রজন্ম ময়লা দেখে দেখে ও দুর্গন্ধ শুঁকে বড় হয় তারা পরিচ্ছন্নতাবোধ শিখবে কী করে? তারা বড় স্বপ্ন দেখবে কী করে?

—মেহেদী হাসান, বেরোবি।